জমিদার পুত্র

সে অনেক দিন আগের কথা। বাংলাদেশের কোন এক বিরাট জমিদার পুত্রের গল্প। রাজ বাদশা জমিদার এরা অবাধ যৌনাচারে অভ্যস্ত ছিলো। সেক্সের ক্ষেত্রে পাপ জিনিসটা তারা খুব একটা বিশ্বাস করত বলে ইতিহাসে সাক্ষী পাওয়া যাবে না। ছেলে মেয়ে যাকেই পছন্দ হোক তাকে তুলে নিয়ে আসত হেরেমে। মনের খায়েস মিটিয়ে ঝাঁকাতো বাঁকাতো সেই দেহটাকে। অধিকাংশ সময় দেখা যেত কয়েকবার রাগরস ক্ষরণের পর ছুড়ে দিত দেহটাকে। আবার নতুন দেহ খুঁজত জৈবিক তাড়নায়। জমিদার মশাইয়ের একটা পুত্র সন্তান ছিলো। জমিদার সাহেব চাইতেন তার পুত্র যৌনতায় তাকে ছাড়িয়ে যাক। কিন্তু জমিদারের দুর্ভাগ্য। জমিদার তনয়ের নারী আসক্তি ছিলো না। সে পুরুষাসক্ত। জমিদার এটাকে অন্যায় মনে করেনি। কিন্তু পুত্র যে তার দেয়ার চেয়ে নেয়াতেই পটু। নুনুখোর পোলা নিয়ে তিনি করবেন টা কি! একমাত্র পুত্র। ফেলে দেয় কিভাবে। জমিদার বেশ কিছুদিন মন খারাপ করে থাকলেন। তারপর ব্যাপারটা মেনে নিলেন।

ছেলেটার সুখের জন্য তিনি গুপ্তচর লাগালেন। তার ও আশপাশের জমিদারের এলাকায় বড় পুরুষাঙ্গ যুক্ত ব্যক্তি খুঁজে আনার জন্য। গুপ্তচর বেশ কয়েকজন তাগড়া যুবক ধরে আনলো। তাদেরকে নগ্ন করে জমিদারের সামনে দাঁড় করানো হলো। জমিদার প্রায় অজ্ঞান হবার জোগাড়। একজনের যৌনাঙ্গের সাইজ সাড়ে আঠারো ইঞ্চি। ও হরি। এটা কিভাবে সম্ভব। জমিদারপুত্রের মনোরঞ্জনের জন্য তাকেই নির্বাচন করলেন। লোকটার নাম মদন।

মদনের সাথে পুত্রের প্রথম মিলনের রাতকে ফুলসজ্যার মত করে সাজিয়ে দিলো সাজার চেলারা। পুত্র মদনের সাথে রতিকর্ম কমে খুবই তৃপ্ত হলো। বাবার প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা ভালোবাসা তার কয়েক হাজার গুন বেড়ে গেলো। মদন জিংসিং না খেলে কি হবে তার শক্তি দেখার মত। কুকুরের মত জোড়া লাগলে আর ছাড়ে না। পুত্র উত্তেজনায় বেশ কয়েকবার চিৎকার দিতে বাধ্য হলো।

এদিকে জমিদার সাহেব সারারাত ঘুমাতে পারলেন না। মহা দুশ্চিন্তায় আছেন তিনি। এত বড় জিনিস পুরোটা ঢুকালে যদি তার পুত্র মারা যায় তবে তো তিনি নির্বংশ হবে। বংশরক্ষা না হলে তো তার স্বর্গলাভ হবে। কিছু একটা করা দরকার।
পরদিন ভোরে চারদিক ফর্সা হওয়ার আগেই জমিদারের চামচা গিয়া মদনকে ধরে নিয়ে এলো। জমিদারের সামনে মদনের পুরুষাঙ্গ মেপে অর্ধেকে একটা লাল ফিতা বেঁধে দিলো। আর কড়া করে নির্দেশ দিলেন, এর বেশী ঢুকালে তোমার গর্দান নেন। জমিদার, রাজা বাদশারা যে কথায় কথায় ধড় থেকে মুন্ডু আলাদা করতে ওস্তাদ সে আর নতুন কি।

দ্বিতীয় রাতে জমিদারের কথামত মদন অর্ধেকটাই ঢুকালো। কিন্তু জমিদার পুত্র মোটেও মজা পাচ্ছে না। সে বলল, “ কালকে ছিলো পুরো, আজকে কেন আঁধা ”
মদনঃ তোমার বাবার লাল ফিতা যে আমার ধোনে বাঁধা।
জমিদারপুত্রের রাগ হলো। সে মহা ক্ষেপে বললঃ মারো গুতা, ছিঁড়ুক ফিতা, বাবার গালে পড়ুক জুতা।
ওইদিকে জমিদার মশাই দরজার পাশে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা করছিলেন মদন তার কথা শুনে কিনা।

কিন্তু পুত্রের এই কথায় তিনি রাগে চিৎকার করে উঠলেন, "ওরে মদনা, দে ভইরা, সাউয়ার পোলা জাকগা মইরা।”



বিঃদ্রঃ নিজ দ্বায়িত্বে পড়িবেন। হস্তমৈথুনের জন্য কোনক্রমে শুভ্র ভাই দায়ী নহে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

আমাদেরও কিছু গল্প আছে। শোনার মত মানসিকতা কি আছে তোমার?

আমাদেরও কিছু গল্প আছে। শোনার মত মানসিকতা কি আছে তোমার?